১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনা উচিত?

 


আপনি যদি  ১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনার জন্য কিছু পরামর্শ দিতে পারি।


প্রথমে, আপনার জুতা কেনার উদ্দেশ্য কি তা বেছে নিন। আপনি যদি ফরমাল, ক্যাজুয়াল, স্পোর্টস বা অন্য কোন ধরনের জুতা কিনতে চান, তাহলে তা আপনার নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে।


দ্বিতীয়ত, আপনার জুতা কেনার বাজার কোনটি তা বেছে নিন। আপনি যদি অনলাইন বা অফলাইন বাজার থেকে জুতা কিনতে চান, তাহলে তা আপনার মূল্য, মান, বিকল্প ও সেবা সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।


তৃতীয়ত, আপনার জুতা কেনার ব্র্যান্ড কোনটি তা বেছে নিন। বাংলাদেশে অনেক ব্র্যান্ডের জুতা পাওয়া যায়, যেমন বাটা, পূজা, আপেক্স, লেদারেক্স, নর্থ স্টার, নাইকি, এডিডাস, রিবক, স্কেচার্স ইত্যাদি। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জুতা গুলির মূল্য, মান, ডিজাইন ও দৈর্ঘ্য ভিন্ন হতে পারে।


চতুর্থত, আপনার জুতা কেনার রিভিউ গুলি পড়ুন। আপনি যদি অনলাইন বাজার থেকে জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, সামাজিক মাধ্যম বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে রিভিউ গুলি পড়তে পারেন। রিভিউ গুলি আপনাকে জুতা গুলির মূল্য, মান, ফিটিং, কালার, কাস্টমার সার্ভিস ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেবে।


পঞ্চমত, আপনার জুতা কেনার বাজেট নির্ধারণ করুন। আপনি যদি ১০ হাজার টাকার মধ্যে জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জুতা গুলি থেকে বেছে নিতে পারেন। আপনি যদি ফরমাল জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি বাটা, আপেক্স, লেদারেক্স, নর্থ স্টার, ক্লার্কস, একো বা জিয়োক্স এর জুতা গুলি দেখতে পারেন। এই ব্র্যান্ডের জুতা গুলির দাম ২ থেকে ৮ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে। আপনি যদি ক্যাজুয়াল জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি বাটা, আপেক্স, লেদারেক্স, নর্থ স্টার, স্কুইজ, মোজারিস, বাবলগুমারস, ব্যালেরিনা বা বি-ফার্স্ট এর জুতা গুলি দেখতে পারেন। এই ব্র্যান্ডের জুতা গুলির দাম ১ থেকে ৬ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে। আপনি যদি স্পোর্টস জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি নাইকি, এডিডাস, রিবক, স্কেচার্স, লোটো, কলম্বিয়া, ক্যাটারপিলার বা স্কুইজ স্পোর্টস এর জুতা গুলি দেখতে পারেন। এই ব্র্যান্ডের জুতা গুলির দাম ২ থেকে ১০ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে।


এগুলি আমার কিছু পরামর্শ যা আপনি  ১০ হাজার টাকার মধ্যে জুতা কেনার সময় মনে রাখতে পারেন। আশা করি আপনার কাছে এগুলি উপকারী হবে। আপনি যদি আরও কিছু জানতে চান, তাহলে আমাকে জানান। 



বাংলাদেশের জুতা কোম্পানি

 



বাংলাদেশে জুতা শিল্প একটি বৃহত্তর শিল্প যা দেশের অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প ওয়ার্ল্ড ফুটওয়্যার ২০২১ ইয়ারবুক অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশ অষ্টম বৃহত্তম জুতা উৎপাদন এবং ৩৬৬ মিলিয়ন জোড়া নিয়ে নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজার ছিল। 


বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি এখন তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড নিয়ে স্থানীয় বাজারে প্রবেশ করছে। বাংলাদেশের শীর্ষ জুতা কোম্পানিসমূহ হলো:


বাটা: 

বাটা বাংলাদেশের জুতা ব্যবসার শীর্ষ স্থান ধরে রাখার ক্ষেত্রে, বাটা এর অবশ্যই অনেক অবদান রয়েছে। ১৮৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত, বাটা প্রায় ৬,০০০ খুচরা দোকান এবং ৭০ টিরও বেশি দেশে ১০০,০০০ এরও বেশি ডিলার এবং ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির মালিক। ১৯৬২ সালে দেশের ৬৩টি জেলায় মোট ২২৬টি রিটেইল আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে বাটা। ঢাকার টঙ্গী ও ধামরাইয়ে বাটার দুটি উৎপাদন কারখানা রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন জোড়া জুতা উৎপাদিত হয়। এখন বাটা বাংলাদেশে একাধিক ব্র্যান্ডের জুতা বিক্রি করছে। 


পূজা: 

পূজা একটি বাংলাদেশী জুতা কোম্পানি যা ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূজা বাংলাদেশের প্রথম জুতা কোম্পানি যা আন্তর্জাতিক মান সম্মত জুতা উৎপাদন করে। পূজা এখন প্রায় ১০০ টিরও বেশি দেশে জুতা রপ্তানি করে। পূজা এর মূল বাজার হলো ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, মধ্য পূর্ব এবং আফ্রিকা। পূজা এর কারখানা ঢাকার সাভারে অবস্থিত। পূজা এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না। 

আপেক্স: 

আপেক্স বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম জুতা কোম্পানি যা ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আপেক্স বাংলাদেশের প্রায় ২০% জুতা বাজারের অংশ ধরে রাখে। আপেক্স এর প্রধান কারখানা ঢাকার গাজীপুরে অবস্থিত। আপেক্স এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। আপেক্স এর কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হলো আপেক্স, স্প্রিন্ট, মুহুর্ত, স্কুইজ, স্কুইজ কিডস, স্কুইজ বেবি, স্যান্ডাল ওয়ার্ল্ড, ভেন্টুর, নিউটন, নিউটন কিডস, নিউটন বেবি, মোজারিস, মোজারিস কিডস, মোজারিস বেবি, নাইকি, ক্লার্কস, একো, জিয়োক্স, কলম্বিয়া, লোটো, স্কেচার্স, এডিডাস, রিবক এবং ক্যাটারপিলার। 

লেদারেক্স: 

লেদারেক্স বাংলাদেশের একটি জুতা কোম্পানি যা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। লেদারেক্স বাংলাদেশের প্রথম জুতা কোম্পানি যা আন্তর্জাতিক মান সম্মত জুতা উৎপাদন করে। লেদারেক্স এর কারখানা ঢাকার আশুলিয়াতে অবস্থিত। লেদারেক্স এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। লেদারেক্স এর কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হলো লেদারেক্স, লেদারেক্স কিডস, লেদারেক্স বেবি, লেদারেক্স স্পোর্টস, লেদারেক্স ক্যাজুয়াল, লেদারেক্স ফরমাল, লেদারেক্স স্যান্ডাল, লেদারেক্স বুটস, লেদারেক্স স্লিপার, লেদারেক্স মোজারি, লেদারেক্স ব্যাগ, লেদারেক্স বেল্ট, লেদারেক্স ওয়ালেট এবং লেদারেক্স সক্স। 


এগুলি বাংলাদেশের কিছু জুতা কোম্পানির নাম এবং তথ্য। আশা করি আপনার জানা দরকার ছিল। আপনি যদি আরও কিছু জানতে চান, তাহলে আমাকে জানান। 

সাইকেল সু জুতা

 


সাইকেল সু জুতা হলো একধরনের জুতা যা সাইকেল চালানোর সময় পায়ের সাথে পেডালের সংযোগ রাখতে সাহায্য করে। এই ধরনের জুতা গুলি সাধারণত চামড়া, ক্যানভাস, নাইলন বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। সাইকেল সু জুতা গুলির কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:


  1. সাইকেল সু জুতা গুলি পায়ের আকার ও আস্তরণের সাথে মিলিত হয়, যাতে পায়ের আরাম ও স্থিতিশীলতা বাড়ে।
  2. সাইকেল সু জুতা গুলির তলা সবসময় নরম না, বরং কঠিন ও সমতল হয়, যাতে পেডালের সাথে ভালো করে সংযোগ হয় এবং পায়ের চাপ সমান ভাবে বিন্যস্ত হয়।
  3.  সাইকেল সু জুতা গুলির আঙুলের অংশ সাধারণত বৃহত্তর ও বেশি সংরক্ষিত হয়, যাতে পেডালের সাথে আঘাত হলে পায়ের আঙুল আহত না হয়।
  4.  সাইকেল সু জুতা গুলির পিছনের অংশ সাধারণত উঁচু ও কঠিন হয়, যাতে পায়ের পিছনের অংশ সমর্থিত ও সুরক্ষিত থাকে।
  5.  সাইকেল সু জুতা গুলির নিচের অংশে কিছু ক্লিপ বা ক্লিচ থাকে, যা পেডালের সাথে জুড়ে থাকে। এই ক্লিপ বা ক্লিচ গুলি পায়ের ও পেডালের মধ্যে একটি স্থায়ী সংযোগ তৈরি করে, যা সাইকেল চালানোর ক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়ায়।


এই ধরনের জুতা গুলি সাধারণত সাইকেল রেসিং, মাউন্টেন বাইকিং, ট্রায়াথলন, সাইক্লোক্রস বা অন্যান্য সাইকেল বিষয়ক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই জুতা গুলি সাধারণ জুতা গুলির চেয়ে বেশি দামি হতে পারে, কিন্তু এগুলি সাইকেল চালানোর অভিজ্ঞতা ও আনন্দ বাড়াতে সাহায্য করে।


বাংলাদেশে সাইকেল সু জুতা কিনতে চাইলে আপনি অনলাইন বা অফলাইন বাজার থেকে কিনতে পারেন। অনলাইন বাজারে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, সামাজিক মাধ্যম বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে সাইকেল সু জুতা গুলির রিভিউ, দাম, মান, ফিটিং, কালার, কাস্টমার সার্ভিস ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন। অফলাইন বাজারে আপনি বিভিন্ন দোকান, মল, সুপারশপ বা অন্যান্য জায়গা থেকে সাইকেল সু জুতা গুলি দেখে নিতে পারেন।


বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় সাইকেল সু জুতা গুলি দেখতে পারেন। এই ব্র্যান্ডের জুতা গুলির দাম ২ থেকে ১০ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে।


এই ধরনের জুতা গুলি সাধারণত সাইকেল রেসিং, মাউন্টেন বাইকিং, ট্রায়াথলন, সাইক্লোক্রস বা অন্যান্য সাইকেল বিষয়ক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই জুতা গুলি সাধারণ জুতা গুলির চেয়ে বেশি দামি হতে পারে, কিন্তু এগুলি সাইকেল চালানোর অভিজ্ঞতা ও আনন্দ বাড়াতে সাহায্য করে।


বাংলাদেশে সাইকেল সু জুতা কিনতে চাইলে আপনি অনলাইন বা অফলাইন বাজার থেকে কিনতে পারেন। অনলাইন বাজারে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, সামাজিক মাধ্যম বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে সাইকেল সু জুতা গুলির রিভিউ, দাম, মান, ফিটিং, কালার, কাস্টমার সার্ভিস ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন। অফলাইন বাজারে আপনি বিভিন্ন দোকান, মল, সুপারশপ বা অন্যান্য জায়গা থেকে সাইকেল সু জুতা গুলি দেখে নিতে পারেন।


বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় সাইকেল সু জুতা ব্র্যান্ড হলো:


নাইকি: 

নাইকি হলো একটি আমেরিকান স্পোর্টস ব্র্যান্ড যা বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা উৎপাদন করে। নাইকি এর সাইকেল সু জুতা গুলি বিশেষভাবে সাইকেল রেসিং এর জন্য ডিজাইন করা হয়। নাইকি এর সাইকেল সু জুতা গুলি চামড়া, নাইলন, পলিউরিথেন বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। নাইকি এর সাইকেল সু জুতা গুলির কিছু বৈশিষ্ট্য হলো কঠিন ও সমতল তলা, বৃহত্তর ও সংরক্ষিত আঙুল, উঁচু ও কঠিন পিছনের অংশ, ক্লিপ বা ক্লিচ নিচের অংশে, আকর্ষণীয় ও বিভিন্ন রঙের ডিজাইন। নাইকি এর সাইকেল সু জুতা গুলির দাম ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে। আপনি যদি নাইকি এর সাইকেল সু জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি [নাইকি বাংলাদেশ] এর ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন বাজার থেকে কিনতে পারেন।

এডিডাস: 

এডিডাস হলো একটি জার্মান স্পোর্টস ব্র্যান্ড যা বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা উৎপাদন করে। এডিডাস এর সাইকেল সু জুতা গুলি বিশেষভাবে মাউন্টেন বাইকিং এর জন্য ডিজাইন করা হয়। এডিডাস এর সাইকেল সু জুতা গুলি চামড়া, ক্যানভাস, নাইলন, পলিউরিথেন বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। এডিডাস এর সাইকেল সু জুতা গুলির কিছু বৈশিষ্ট্য হলো কঠিন ও খোঁজযুক্ত তলা, বৃহত্তর ও সংরক্ষিত আঙুল, উঁচু ও কঠিন পিছনের অংশ, ক্লিপ বা ক্লিচ নিচের অংশে, আকর্ষণীয় ও বিভিন্ন রঙের ডিজাইন। এডিডাস এর সাইকেল সু জুতা গুলির দাম ৩ থেকে ৮ হাজার টাকা এর মধ্যে পড়ে। আপনি যদি এডিডাস এর সাইকেল সু জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনি [এডিডাস বাংলাদেশ] এর ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন বাজার থেকে কিনতে পারেন।


এই ধরনের জুতা গুলি সাধারণত সাইকেল রেসিং, মাউন্টেন বাইকিং, ট্রায়াথলন, সাইক্লোক্রস বা অন্যান্য সাইকেল বিষয়ক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই জুতা গুলি সাধারণ জুতা গুলির চেয়ে বেশি দামি হতে পারে, কিন্তু এগুলি সাইকেল চালানোর অভিজ্ঞতা ও আনন্দ বাড়াতে সাহায্য করে।




লোটো কোম্পানির ইতিহাস

  



লোটো কোম্পানি হলো একটি ইতালীয় স্পোর্টস ব্র্যান্ড যা বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা, পোশাক ও এক্সেসরিজ উৎপাদন করে। লোটো কোম্পানি ১৯৭৩ সালে ইতালির মন্টেবেলুনা শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। লোটো কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল টেনিস জুতা, যা পরে বাস্কেটবল, ভলিবল, অ্যাথলেটিক্স ও ফুটবলের জন্য বিভিন্ন মডেল তৈরি করে। লোটো কোম্পানি বিশ্বের ১০০ টিরও বেশি দেশে এর পণ্য বিক্রি করে এবং বিশ্বের বিখ্যাত ক্রীড়াকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে। লোটো কোম্পানি বাংলাদেশে ও এর পণ্য বিক্রি করে এবং বাংলাদেশের ফ্যাশন সচেতন গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।


লোটো কোম্পানির উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের কাছে মানসম্পন্ন, আধুনিক ও আরামদায়ক স্পোর্টস পণ্য সরবরাহ করা। লোটো কোম্পানি তার পণ্য তৈরির জন্য উচ্চমানের ম্যাটেরিয়াল, টেকনোলজি ও ডিজাইন ব্যবহার করে। লোটো কোম্পানি তার পণ্যের মধ্যে নিজস্ব লোগো ব্যবহার করে, যা একটি বৃত্তাকার ক্ষেত্রের মধ্যে দুটি সমান্তরাল রেখা দ্বারা তৈরি। লোটো কোম্পানির লোগোটি তার পণ্যের পাশাপাশি তার বিজ্ঞাপন, প্যাকেজিং, ওয়েবসাইট ও অন্যান্য মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়।


লোটো কোম্পানি বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা, পোশাক ও এক্সেসরিজ বিক্রি করে। লোটো কোম্পানির জুতা গুলি চামড়া, নাইলন, পলিউরিথেন বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। লোটো কোম্পানির জুতা গুলি কঠিন ও সমতল তলা, বৃহত্তর ও সংরক্ষিত আঙুল, উঁচু ও কঠিন পিছনের অংশ, ক্লিপ বা ক্লিচ নিচের অংশে, আকর্ষণীয় ও বিভিন্ন রঙের ডিজাইন সহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 


লোটো কোম্পানির জুতা গুলি সাধারণত সাইকেল রেসিং, মাউন্টেন বাইকিং, ট্রায়াথলন, সাইক্লোক্রস বা অন্যান্য সাইকেল বিষয়ক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।


 লোটো কোম্পানির পোশাক গুলি কাপড়, কটন, পলিএস্টার বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। লোটো কোম্পানির পোশাক গুলি স্বচ্ছ, শুকনো, নরম, স্ট্রেচি, শ্বাসযোগ্য, ও আরামদায়ক হয়। 

১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনা উচিত?

  আপনি যদি  ১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনার জন্য কিছু পরামর্শ দিতে পারি। প্রথমে, আপনার জুতা কেনার উদ্দেশ্য কি তা বেছে ন...