Showing posts with label ইতিহাস. Show all posts
Showing posts with label ইতিহাস. Show all posts

বাংলাদেশের জুতা কোম্পানি

 



বাংলাদেশে জুতা শিল্প একটি বৃহত্তর শিল্প যা দেশের অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প ওয়ার্ল্ড ফুটওয়্যার ২০২১ ইয়ারবুক অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশ অষ্টম বৃহত্তম জুতা উৎপাদন এবং ৩৬৬ মিলিয়ন জোড়া নিয়ে নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজার ছিল। 


বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি এখন তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড নিয়ে স্থানীয় বাজারে প্রবেশ করছে। বাংলাদেশের শীর্ষ জুতা কোম্পানিসমূহ হলো:


বাটা: 

বাটা বাংলাদেশের জুতা ব্যবসার শীর্ষ স্থান ধরে রাখার ক্ষেত্রে, বাটা এর অবশ্যই অনেক অবদান রয়েছে। ১৮৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত, বাটা প্রায় ৬,০০০ খুচরা দোকান এবং ৭০ টিরও বেশি দেশে ১০০,০০০ এরও বেশি ডিলার এবং ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির মালিক। ১৯৬২ সালে দেশের ৬৩টি জেলায় মোট ২২৬টি রিটেইল আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে বাটা। ঢাকার টঙ্গী ও ধামরাইয়ে বাটার দুটি উৎপাদন কারখানা রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন জোড়া জুতা উৎপাদিত হয়। এখন বাটা বাংলাদেশে একাধিক ব্র্যান্ডের জুতা বিক্রি করছে। 


পূজা: 

পূজা একটি বাংলাদেশী জুতা কোম্পানি যা ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূজা বাংলাদেশের প্রথম জুতা কোম্পানি যা আন্তর্জাতিক মান সম্মত জুতা উৎপাদন করে। পূজা এখন প্রায় ১০০ টিরও বেশি দেশে জুতা রপ্তানি করে। পূজা এর মূল বাজার হলো ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, মধ্য পূর্ব এবং আফ্রিকা। পূজা এর কারখানা ঢাকার সাভারে অবস্থিত। পূজা এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না। 

আপেক্স: 

আপেক্স বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম জুতা কোম্পানি যা ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আপেক্স বাংলাদেশের প্রায় ২০% জুতা বাজারের অংশ ধরে রাখে। আপেক্স এর প্রধান কারখানা ঢাকার গাজীপুরে অবস্থিত। আপেক্স এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। আপেক্স এর কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হলো আপেক্স, স্প্রিন্ট, মুহুর্ত, স্কুইজ, স্কুইজ কিডস, স্কুইজ বেবি, স্যান্ডাল ওয়ার্ল্ড, ভেন্টুর, নিউটন, নিউটন কিডস, নিউটন বেবি, মোজারিস, মোজারিস কিডস, মোজারিস বেবি, নাইকি, ক্লার্কস, একো, জিয়োক্স, কলম্বিয়া, লোটো, স্কেচার্স, এডিডাস, রিবক এবং ক্যাটারপিলার। 

লেদারেক্স: 

লেদারেক্স বাংলাদেশের একটি জুতা কোম্পানি যা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। লেদারেক্স বাংলাদেশের প্রথম জুতা কোম্পানি যা আন্তর্জাতিক মান সম্মত জুতা উৎপাদন করে। লেদারেক্স এর কারখানা ঢাকার আশুলিয়াতে অবস্থিত। লেদারেক্স এর জুতা গুলি বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। লেদারেক্স এর কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হলো লেদারেক্স, লেদারেক্স কিডস, লেদারেক্স বেবি, লেদারেক্স স্পোর্টস, লেদারেক্স ক্যাজুয়াল, লেদারেক্স ফরমাল, লেদারেক্স স্যান্ডাল, লেদারেক্স বুটস, লেদারেক্স স্লিপার, লেদারেক্স মোজারি, লেদারেক্স ব্যাগ, লেদারেক্স বেল্ট, লেদারেক্স ওয়ালেট এবং লেদারেক্স সক্স। 


এগুলি বাংলাদেশের কিছু জুতা কোম্পানির নাম এবং তথ্য। আশা করি আপনার জানা দরকার ছিল। আপনি যদি আরও কিছু জানতে চান, তাহলে আমাকে জানান। 

লোটো কোম্পানির ইতিহাস

  



লোটো কোম্পানি হলো একটি ইতালীয় স্পোর্টস ব্র্যান্ড যা বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা, পোশাক ও এক্সেসরিজ উৎপাদন করে। লোটো কোম্পানি ১৯৭৩ সালে ইতালির মন্টেবেলুনা শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। লোটো কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল টেনিস জুতা, যা পরে বাস্কেটবল, ভলিবল, অ্যাথলেটিক্স ও ফুটবলের জন্য বিভিন্ন মডেল তৈরি করে। লোটো কোম্পানি বিশ্বের ১০০ টিরও বেশি দেশে এর পণ্য বিক্রি করে এবং বিশ্বের বিখ্যাত ক্রীড়াকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে। লোটো কোম্পানি বাংলাদেশে ও এর পণ্য বিক্রি করে এবং বাংলাদেশের ফ্যাশন সচেতন গ্রাহকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।


লোটো কোম্পানির উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের কাছে মানসম্পন্ন, আধুনিক ও আরামদায়ক স্পোর্টস পণ্য সরবরাহ করা। লোটো কোম্পানি তার পণ্য তৈরির জন্য উচ্চমানের ম্যাটেরিয়াল, টেকনোলজি ও ডিজাইন ব্যবহার করে। লোটো কোম্পানি তার পণ্যের মধ্যে নিজস্ব লোগো ব্যবহার করে, যা একটি বৃত্তাকার ক্ষেত্রের মধ্যে দুটি সমান্তরাল রেখা দ্বারা তৈরি। লোটো কোম্পানির লোগোটি তার পণ্যের পাশাপাশি তার বিজ্ঞাপন, প্যাকেজিং, ওয়েবসাইট ও অন্যান্য মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়।


লোটো কোম্পানি বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস জুতা, পোশাক ও এক্সেসরিজ বিক্রি করে। লোটো কোম্পানির জুতা গুলি চামড়া, নাইলন, পলিউরিথেন বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। লোটো কোম্পানির জুতা গুলি কঠিন ও সমতল তলা, বৃহত্তর ও সংরক্ষিত আঙুল, উঁচু ও কঠিন পিছনের অংশ, ক্লিপ বা ক্লিচ নিচের অংশে, আকর্ষণীয় ও বিভিন্ন রঙের ডিজাইন সহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 


লোটো কোম্পানির জুতা গুলি সাধারণত সাইকেল রেসিং, মাউন্টেন বাইকিং, ট্রায়াথলন, সাইক্লোক্রস বা অন্যান্য সাইকেল বিষয়ক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।


 লোটো কোম্পানির পোশাক গুলি কাপড়, কটন, পলিএস্টার বা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল থেকে তৈরি করা হয়। লোটো কোম্পানির পোশাক গুলি স্বচ্ছ, শুকনো, নরম, স্ট্রেচি, শ্বাসযোগ্য, ও আরামদায়ক হয়। 

মোজো কোম্পানির ইতিহাস


মোজো হল একটি বাংলাদেশী কোমল পানীয় ব্র্যান্ড, যা আকিজ গ্রুপ এর অধীনে উৎপাদিত হয়। এটি বাংলাদেশের প্রথম লোকাল কোলা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত। এটি ২০০৭ সালে বাজারে আসে এবং তারপর থেকে বাংলাদেশের কোমল পানীয় বাজারে একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উভয়তে উঠে। মোজো এর লোগো হল একটি লাল রঙের বৃত্তের মধ্যে সাদা রঙের মোজো শব্দ। এটি বাংলাদেশের যুবকেরা কে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে এবং এর স্লোগান হল "মোজো দিয়ে মজা লয়"। 

মোজো এর উৎপত্তি হয়েছিলো আকিজ গ্রুপ এর চেয়ারম্যান স্ক. আকিজ উদ্দিন এর দক্ষ নেতৃত্বে। তিনি বাংলাদেশের কোমল পানীয় বাজারে একটি লোকাল কোলা ব্র্যান্ড তৈরি করার প্রতিশ্রুতি করেছিলেন। তিনি একটি আধুনিক এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোজো কে উৎপাদন করেন। তিনি মোজো কে বাংলাদেশের স্বাভাবিক রুচি এবং সংস্কৃতি অনুযায়ী সাজিয়ে দেন। মোজো এর স্বাদ এবং গুণমান বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়। 

মোজো এর বিকাশ হয়েছে একটি উদাহরণী এবং সৃজনশীল বিপণন কৌশলের মাধ্যমে। মোজো এর বিজ্ঞাপন গুলো বাংলাদেশের যুবকেরা কে আকর্ষণ করে এবং তাদের মজার এবং সহজ জীবনশৈলী দেখায়। মোজো এর বিজ্ঞাপন গুলো বাংলাদেশের বিখ্যাত অভিনেতা, অভিনেত্রী, ক্রিকেটার, গায়ক, গায়িকা এবং অন্যান্য জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের সহযোগিতায় তৈরি করা হয়েছে। মোজো এর বিজ্ঞাপন গুলো মোজার সাথে সাথে একটি সামাজিক বার্তা ও দেয়। যেমন, মোজো এর একটি বিজ্ঞাপন দেখায় যে কিভাবে মোজো দিয়ে একটি বিদ্যুৎ বিপদের সময় একটি বিজ্ঞান মেলায় মোজো দিয়ে একটি ব্যাটারি তৈরি করে এবং তার মাধ্যমে বিদ্যুৎ চালু করে। এই বিজ্ঞাপনটি দেখায় যে মোজো কেবল একটি কোমল পানীয় নয়, বরং এটি একটি উদ্ভাবনী এবং সমাধানমূলক পণ্য।

তারপর, মোজো এর সাফল্যের পেছনে একটি দক্ষ এবং অনুশীলনশীল টিম আছে। মোজো এর উৎপাদন, বিক্রয়, বিপণন, বিজ্ঞাপন এবং গ্রাহক সেবা বিভাগে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হাজার হাজার কর্মী কাজ করে থাকে। মোজো এর টিম নিয়মিতভাবে মোজো এর স্বাদ, গুণমান, পরিবেশ, প্যাকেজিং এবং বিজ্ঞাপন উন্নয়নের জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন কাজ করে থাকে। মোজো এর টিম এর লক্ষ্য হল বাংলাদেশের গ্রাহকদের কে সেরা মানের কোমল পানীয় প্রদান করা। 


মোজো এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হল বাংলাদেশের বাইরে ও মোজো এর বাজার বিস্তার করা। মোজো এর উদ্যোক্তা স্ক. আকিজ উদ্দিন বলেছেন যে তিনি মোজো কে একটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চান। তিনি মোজো এর স্বাদ, গুণমান এবং প্যাকেজিং কে বিভিন্ন দেশের গ্রাহকদের পছন্দ অনুযায়ী সমন্বয় করার পরিকল্পনা করেছেন। তিনি আশা করেন যে মোজো এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং রুচি বিশ্বের সামনে তুলে ধরা যাবে। 



এপেক্স কোম্পানির ইতিহাস


এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের একটি প্রমুখ জুতা উৎপাদন ও বিক্রয় কর্মকর্তা প্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান হলেন সৈয়দ মানজুর আলম। এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর শুরু হয় ১৯৭৫ সালে একটি ছোট জুতা কারখানা হিসেবে। তখন এই কারখানার নাম থাকতো এপেক্স ট্যানারি এন্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি। এই কারখানার মূল কাজ ছিল চামড়া উৎপাদন ও রপ্তানি করা। এই কারখানা থেকেই পরে এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর উৎপত্তি হয়।



এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর বর্তমান পরিচালনা কমিটি হলেন সৈয়দ নাসিম মানজুর (ব্যবস্থাপনা পরিচালক), সৈয়দ নাজিম মানজুর (পরিচালক), সৈয়দ নাজিব মানজুর (পরিচালক), সৈয়দ নাজিম মানজুর (পরিচালক) এবং সৈয়দ নাজিম মানজুর (পরিচালক)। এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর মূল কার্যালয় অবস্থিত ঢাকার তেজগাঁও এলাকায়। এই কোম্পানির মোট কর্মচারী সংখ্যা প্রায় ১২,০০০ জন।

এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর প্রধান পণ্য হল জুতা। এই কোম্পানি বিভিন্ন ধরণের জুতা উৎপাদন করে যেমন ফরমাল, ক্যাজুয়াল, স্পোর্টস, স্যান্ডেল, বুট, স্লিপার ইত্যাদি।¹ এই কোম্পানির জুতার মান ও নির্মাণ শৈলী বিশ্বমানের। এই কোম্পানি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জুতা রপ্তানি করে যেমন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, কুয়েত, ইত্যাদি। এই কোম্পানির বার্ষিক রপ্তানি আয় প্রায় ১৫০ কোটি ডলার।



এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর জুতা বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ড নামে পাওয়া যায় যেমন এপেক্স, স্প্রিন্ট, মোজা, স্কুইজ, স্যান্ডাক, ভেন্টুর, নূডলস, স্কুইজ কিডস, স্কুইজ বেবি, স্কুইজ ম্যাট, স্কুইজ লেডি, স্কুইজ ম্যান, স্কুইজ স্পোর্টস, স্কুইজ ক্যাজুয়াল, স্কুইজ ফরমাল, স্কুইজ বুট, স্কুইজ স্লিপার, স্কুইজ স্যান্ডেল, স্কুইজ এক্সট্রা, স্কুইজ ক্লাসিক, স্কুইজ প্রিমিয়াম, স্কুইজ এক্সক্লুসিভ, স্কুইজ লাইফস্টাইল, স্কুইজ কলেকশন, স্কুইজ লিমিটেড এডিশন, স্কুইজ স্পেশাল এডিশন, স্কুইজ সিরিজের জুতা গুলো এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিক্রিত পণ্য। এই সিরিজের জুতা গুলো বিভিন্ন রঙ, আকার, ডিজাইন ও মূল্যে পাওয়া যায়। এই জুতা গুলো সব ধরণের মানুষের জন্য উপযুক্ত। এই জুতা গুলো ব্যবহারে আরামদায়ক ও দীর্ঘস্থায়ী।

এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর জুতা বাজারে অন্যান্য ব্র্যান্ড থেকে বেশি চাহিদা পায় কারণ এই কোম্পানি তার গ্রাহকদের পছন্দ ও প্রয়োজন মতো জুতা উৎপাদন করে। এই কোম্পানি নিয়মিত ভাবে নতুন নতুন জুতা মডেল বাজারে নিয়ে আসে যা গ্রাহকদের আকর্ষণ আরো বাড়ায়। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর জন্য বিভিন্ন প্রচার ও বিক্রয় কর্মসূচি গ্রহণ করে যেমন টিভি, রেডিও, নিউজপেপার, ম্যাগাজিন, বিলবোর্ড, সোশ্যাল মিডিয়া, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ইত্যাদি। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর জন্য বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছে যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক পুরস্কার, বাংলাদেশ চামড়া শিল্প সমিতি পুরস্কার, বাংলাদেশ রপ্তানি শিল্প সমিতি পুরস্কার, বাংলাদেশ জুতা শিল্প সমিতি পুরস্কার, বাংলাদেশ জুতা ব্যবসায়ী সমিতি পুরস্কার, ইত্যাদি।


এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর ভবিষ্যতের লক্ষ্য হল বাংলাদেশের জুতা শিল্পকে আরো উন্নত ও প্রগতিশীল করা। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর মান, ডিজাইন, নির্মাণ ও বিক্রয় কার্যক্রমে আরো বেশি নতুন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর বাজার শেয়ার আরো বাড়াতে ও বিশ্বের আরো অনেক দেশে জুতা রপ্তানি করতে চায়। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর জন্য আরো বেশি গ্রাহক সন্তুষ্টি ও বিশ্বাস তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।

এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের জুতা শিল্পের একটি গৌরবময় নাম। এই কোম্পানি বাংলাদেশের জুতা শিল্পকে বিশ্বমানের একটি পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশের সম্মান ও সমৃদ্ধি বাড়িয়ে দিচ্ছে। এই কোম্পানি তার জুতা গুলোর জন্য বিশ্বের জুতা শিল্পের একটি বিশিষ্ট পরিচয় তৈরি করেছে। এই কোম্পানি বাংলাদেশের জুতা শিল্পের একটি উদাহরণ ও অগ্রণী হিসেবে কাজ করছে।

এই আর্টিকেলটি এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড নিয়ে লেখা হয়েছে। এই আর্টিকেলে এপেক্স কোম্পানি লিমিটেড এর ইতিহাস, পরিচালনা, পণ্য, বাজার, প্রচার, পুরস্কার ও ভবিষ্যতের লক্ষ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। 

বাংলাদেশের জুতা কোম্পানির ইতিহাস

বাংলাদেশের জুতা কোম্পানির ইতিহাস নিয়ে আমি একটি আর্টিকেল লিখেছি। আশা করি আপনার জন্য এটি উপকারী হবে।







বাংলাদেশের জুতা শিল্প একটি প্রাচীন ও গৌরবময় শিল্প। বাংলাদেশের জুতা শিল্পের উৎপত্তি প্রায় ১০০ বছর আগের কথা, যখন চামড়া শিল্প এবং কারুকালা শিল্পের সমন্বয়ে জুতা তৈরি শুরু হয়। তখন জুতা তৈরি করা হতো হস্তকর্ম ও স্থানীয় উপাদান ব্যবহার করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্পের বিকাশের পথে কয়েকটি পর্যায় অতিক্রম করেছে। এই পর্যায়গুলি হলো-


- প্রথম পর্যায় (১৯৩০-১৯৭০): 


এই পর্যায়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্প স্থানীয় বাজারের জন্য উৎপাদন করতো। এই সময়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্পের প্রধান নির্মাতা ছিলেন বাটা, যা ১৯৬২ সালে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাটা ছাড়াও অন্যান্য কিছু স্থানীয় কোম্পানি যেমন কুমিল্লার কুমিল্লা শুটিং কোম্পানি, ঢাকার সানডাল কোম্পানি, চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম শুটিং কোম্পানি ইত্যাদি জুতা উৎপাদন করতো। এই পর্যায়ে জুতা তৈরি করা হতো মূলত চামড়া, কাঠ, ক্যানভাস ও রাবার থেকে।


- দ্বিতীয় পর্যায় (১৯৭০-১৯৯০): 


এই পর্যায়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিশ্বব্যাপী বাজারের জন্য উৎপাদন করতো। এই সময়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্পের প্রধান নির্মাতা ছিলেন এপেক্স, যা ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এপেক্স ছাড়াও অন্যান্য কিছু কোম্পানি যেমন পিকাসো, লেথারেক্স, বেনজির, ইত্যাদি জুতা উৎপাদন করতো। এই পর্যায়ে জুতা তৈরি করা হতো মূলত চামড়া, প্লাস্টিক ও অন্যান্য পেট্রোরাসায়নিক থেকে প্রাপ্ত উপকরণ ব্যবহার করে।


- তৃতীয় পর্যায় (১৯৯০-বর্তমান): 


এই পর্যায়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিশ্বব্যাপী বাজারের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারেও উৎপাদন করতো। এই সময়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্পের প্রধান নির্মাতা ছিলেন বাটা, এপেক্স, ওয়াকার, লেথারেক্স, বেনজির, পিকাসো, ইত্যাদি। এছাড়াও অনেক কোম্পানি তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড নিয়ে স্থানীয় বাজারে প্রবেশ করেছে। এই পর্যায়ে জুতা তৈরি করা হয় মূলত চামড়া, প্লাস্টিক, রাবার, ক্যানভাস। আর্টিকেলটি এখানে শেষ হয় না। আমি আরও কিছু তথ্য যোগ করেছি।


এই পর্যায়ে বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিভিন্ন ধরণের জুতা উৎপাদন করে, যেমন স্নিকার্স, বুট, স্যান্ডেল, লোফার, হাইল, ফ্ল্যাট, ইত্যাদি। বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম জুতা রপ্তানিকারক দেশগুলির মধ্যে একটি। বাংলাদেশের জুতা শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১০ কোটি ডলারের মানের জুতা রপ্তানি করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্পের প্রধান রপ্তানি বাজার হলো ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ইত্যাদি।


বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিভিন্ন সামাজিক ও পরিবেশগত দায়িত্ব পালন করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প প্রায় ১০ লাখ মানুষকে চাকরি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প চামড়া শিল্পের সাথে সমন্বিত ভাবে কাজ করে এবং চামড়ার উপযোগী ব্যবহার ও নিরাপদ নিষ্কাশনের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক বিনিময় করে এবং জুতা শিল্পের উন্নয়নের জন্য গবেষণা ও প্রশিক্ষণ করে।


বাংলাদেশের জুতা শিল্প একটি সমৃদ্ধ ও সম্ভাবনাময় শিল্প। বাংলাদেশের জুতা শিল্প বিশ্বের জুতা শিল্পের মধ্যে একটি অনন্য অবদান রাখে। বাংলাদেশের জুতা শিল্প আরও উন্নতি করার জন্য নতুন প্রযুক্তি, ডিজাইন, মান নিয়ন্ত্রণ, বাজার বিস্তার, সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতা, ইত্যাদির প্রয়োজন। বাংলাদেশের জুতা শিল্প এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করতে পারলে, তাহলে এটি বিশ্বের জুতা শিল্পের একটি শীর্ষ অংশ হিসেবে স্থাপন করতে পারবে।



অনলাইন ব্যবসার বিষয়বস্তু লেখা

বেশিরভাগ অনলাইন ব্যবসার মালিকদের তাদের বিষয়বস্তু খুব দ্রুত লিখতে হবে কারণ তাদের ব্যবসা মসৃণভাবে চালানোর জন্য তাদের আরও অনেক কিছু পরিচালনা করতে হবে।  সুতরাং, বিষয়বস্তু লেখায় বেশ কিছু টাইপোর প্রবণতা রয়েছে যা শুধুমাত্র একটি প্রুফরিডিং টুল ব্যবহার করে সহজেই দূর করা যেতে পারে।  এই পোস্টে, আমি 10টি সেরা প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যার উল্লেখ করব যাতে আপনি আপনার সামগ্রী লেখার সময় একটি বেছে নিতে পারেন।  সুতরাং, আসুন এগিয়ে যান এবং শক্তিশালী সফ্টওয়্যারগুলির তালিকাটি পরীক্ষা করি।  সেরা প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যার আর কোন আড্ডা ছাড়াই, আমি আপনাকে এই পোস্টের মূল তালিকায় নিয়ে যাব।  এখানে অনলাইনে কাজ করে এমন সফ্টওয়্যারগুলির তালিকা রয়েছে - গ্রামারলি প্রো রাইটিংএড ডেডলাইন জিঞ্জার সফ্টওয়্যার পেপাররেটর হোয়াইট স্মোক গ্রামারবেস ভার্চুয়াল রাইটিং টিউটর ছোট এসইও টুলস হেমিংওয়ে অ্যাপ এখন, আমি সংক্ষেপে টুলগুলি সম্পর্কে কথা বলব।  ব্যাকরণগতভাবে ব্যাকরণ সর্বদা যেকোনো প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যার তালিকার প্রথম অবস্থান নেয় কারণ এটি এটির যোগ্য।  হ্যাঁ, এটি 250 টিরও বেশি ধরণের ব্যাকরণগত ত্রুটি সংশোধন করতে পারে।  যদিও নামটি সুপারিশ করে যে গ্রামারলি একটি ব্যাকরণ পরীক্ষক টুল, এটি আপনার বানান, বিরাম চিহ্ন এবং চুরি সংক্রান্ত ত্রুটিগুলিও যত্ন নিতে পারে।  আপনি জেনে খুশি হবেন যে Grammarly-এর স্বয়ংক্রিয় চেকিং বৈশিষ্ট্যটি আপনার বানান ভুলগুলিকে রিয়েল-টাইমে সংশোধন করতে কাজ করতে পারে।  উপরন্তু, চুরি চেকিং ফাংশন টুলের প্রিমিয়াম সংস্করণে উপলব্ধ।  বর্তমানে, গ্রামারলি অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় ডিভাইসের জন্যই তার মোবাইল অ্যাপ চালু করেছে, তাই আপনার মোবাইল ডিভাইসে লেখার সময় আপনার লেখার ভুলগুলি পরীক্ষা করার জন্য আপনি গ্রামারলির ডিজিটাল চোখ পেতে পারেন।  গ্রামারলির আরেকটি ভাল অগ্রগতি হল যে এটি এখন বেশিরভাগ সাইটে কাজ করে যেখানে টুলটি আগে কাজ করেনি।  উদাহরণস্বরূপ, কোরা এমন একটি সাইট যেখানে গ্রামারলি অতীতে কাজ করেনি।  এখন, এটি রিয়েল-টাইমে কাজ করে।  অবশেষে, আমরা এই প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যার সম্পর্কে অনেক ভাল কথা বলতে পারি, কিন্তু আমরা এখানে থামছি কারণ আপনি এটি পরীক্ষা করার জন্য এবং নিশ্চিতভাবে এর দুর্দান্ততা সম্পর্কে আরও জানতে এখানে আছেন।  টুল সম্পর্কে আরও জানতে আপনার এই ব্যাকরণগত পর্যালোচনা পড়া উচিত।  মনে রাখবেন যে আপনি একটি মাসিক ভিত্তিতেও গ্রামারলি কিনতে পারেন যার জন্য এক মাসের জন্য $29.95 খরচ হবে।  বার্ষিক ক্রয়ের জন্য ব্যাপক 61% ছাড় দেওয়া হয়।  PROWRITINGAID আরেকটি প্রুফরিডিং টুল হল ProWritingAid যা এর দুর্দান্ত বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধার কারণে অনেক মনোযোগ দেওয়া উচিত।  টুলটি বিনামূল্যে আসে যদিও প্রিমিয়াম সংস্করণ উপলব্ধ রয়েছে যা ব্যবহার করার মতো।  প্রুফরিডার ব্যবহার করা বেশ সহজ কারণ এটি ব্যবহার করা সহজ সমস্ত বৈশিষ্ট্যের সাথে আসে।  এটি আপনার ব্লগ পোস্ট, ইমেল, প্রবন্ধগুলিকে এর সাধারণ স্পর্শে ত্রুটিহীন করে তুলতে পারে।  সুতরাং, কেন আপনার ব্যাকরণগত, বানান এবং অন্যান্য অনেক ধরনের ত্রুটিগুলি সংশোধন করতে এই উত্তেজনাপূর্ণ প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যারটি চেষ্টা করবেন না?  50% ছাড়!  প্রো রাইটিং এইড পান নোট করুন যে প্রো রাইটিং এইড এক, দুই এবং তিন বছরের জন্য কেনা যাবে।  এছাড়াও, আপনি আজীবনের জন্য টুলটি কিনতে পারেন যা চূড়ান্ত মূল্য প্রদান করে কারণ আপনাকে সর্বদা একটি অনলাইন লেখার সম্পাদনা সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হবে।  সুতরাং, আপনি যদি একটি শক্তিশালী লেখা সম্পাদনা সরঞ্জাম ব্যবহার করার জন্য পুনরাবৃত্তিমূলক বিলিং দিতে না চান, তাহলে ProWritingAid-এর আজীবন লাইসেন্সের জন্য যান।  AFTER THE DEADLINE এর পরে আপনার লেখা চেক করার জন্য একটি ফাঁকা বক্স নিয়ে আসে।  ফাঁকা বাক্সে পাঠ্যের একটি গুচ্ছ ফেলে দিন এবং সেগুলি এখনই সংশোধন করা হবে।  সময়সীমা ডাউনলোড করার পরে এবং এইভাবে, আপনি এটি সরাসরি আপনার পিসিতে ব্যবহার করতে পারেন।  সাইটটি ডাউনলোড লিঙ্ক সরবরাহ করে যেখান থেকে আপনি সফ্টওয়্যারটি পেতে পারেন।  এছাড়াও, সফ্টওয়্যারটি অনলাইনেও ব্যবহার করা যেতে পারে।  সুতরাং, আপনি বিভিন্ন উপায়ে সফ্টওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার অনেকের জন্য একটি বড় প্লাস কারণ আপনি হয় অনলাইনে বা আপনার পিসিতে কোনো ব্রাউজার ছাড়াই একটি টুল ব্যবহার করতে চান।  আদা আদা আপনার লেখাকে ত্রুটিহীন করার জন্য একটি প্রিমিয়াম টুল।  এটি অনেক উত্তেজনাপূর্ণ প্রুফরিডিং বৈশিষ্ট্য পরিবেশন করে যা ব্যবহার করে আপনি আপনার লেখাকে ত্রুটিমুক্ত করতে পারেন।  দামও খুব যুক্তিসঙ্গত।  সুতরাং, আপনি টুলটি ব্যবহার করার কথা ভাবতে পারেন কারণ এটি সমস্ত শক্তিশালী প্রুফরিডিং বৈশিষ্ট্যের সাথে আসে যা আপনার বিষয়বস্তুকে নিশ্ছিদ্র করতে খুব দুর্দান্ত।  প্রুফরিডিং টুলের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এটি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারে এবং এটি একটি অনলাইন টুলের জন্য একটি বড় প্লাস।  পেপাররেটর সেরা প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যারের তালিকায়, আমাকে এই শক্তিশালী অনলাইন প্রুফরিডিং টুলটি আনতে হয়েছিল কারণ এটি আপনার সামগ্রী প্রুফরিড করার ক্ষেত্রে সত্যিই একটি শক্তিশালী বিকল্প।  আপনি উপরের টুলটির কিছু দুর্দান্ত বৈশিষ্ট্য দেখতে পারেন।  যদিও এটি দাবি করে যে এটি 100% বিনামূল্যে, এটি আসলে নয়।  এর কারণ হল আপনি যদি টুলটির সমস্ত বৈশিষ্ট্য আনলক করতে চান তবে আপনাকে এটির প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে।  আমি ইতিমধ্যে এই টুলটির একটি পর্যালোচনা লিখেছি যা আপনি এখান থেকে পড়তে পারেন - PaperRater পর্যালোচনা।  আপনি পর্যালোচনা থেকে আরো অনেক কিছু শিখতে পারেন.  হোয়াইটস্মোক হোয়াইট স্মোক আরেকটি শক্তিশালী প্রুফরিডিং টুল।  আপনি এর শক্তিশালী প্রুফরিডিং বৈশিষ্ট্যগুলির উপর নির্ভর করতে পারেন।  এটিতে প্রায় সমস্ত পরিষেবা রয়েছে যা সামগ্রীর একটি অংশকে ত্রুটিহীন করার জন্য প্রয়োজনীয়, তাই আমি মনে করি আপনার এটি চেষ্টা করা উচিত।  নোট করুন যে হোয়াইট স্মোক একাধিক প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য তা মোবাইল বা ডেস্কটপ।  তাই এটি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে অনলাইন লেখার সফ্টওয়্যার ব্যবহার করার একটি দুর্দান্ত সুযোগ দেয়।  গ্রামারবেস এটি একটি কম পরিচিত প্রুফরিডার, আমি মনে করি।  অন্তত, আমার কাছে, কিছু ভাল প্রুফরিডার খুঁজতে গিয়ে আমি সম্প্রতি এটি সম্পর্কে জানতে পেরেছি।  অবশেষে, আমি এই সত্যিই শক্তিশালী প্রুফরিডার খুঁজে পেয়েছি.  আপনি GrammarBase পর্যালোচনা থেকে GrammarBase সম্পর্কে আরও জানতে পারেন।  ভার্চুয়াল রাইটিং টিউটর ভার্চুয়াল রাইটিং টিউটর তার অত্যাশ্চর্য ব্যাকরণ চেকিং পরিষেবাগুলির সাথে প্রস্তুত যা আপনার লেখাকে অল্প সময়ের মধ্যে ত্রুটিহীন করে তুলতে পারে।  এটি একটি ওপেন সোর্স টুল, তাই টুলটির পুনরাবৃত্ত আপডেট বেশ প্রত্যাশিত।  যেহেতু এটি ওপেন সোর্স সফ্টওয়্যার তাই এটি ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।  তাই আপনি যদি আপনার বিষয়বস্তু সঠিক করতে একটি সহজ টুল চান, তাহলে এটি আপনার জন্য একটি ভাল পছন্দ।  SMALLSEOTOOLS SmallSEOTools হল একটি বহুমুখী টুল যা অনলাইন ব্যবসার মালিকদের জন্য মুষ্টিমেয় কিছু পরিষেবা নিয়ে আসে।  টুলটির একটি পরিষেবা হল ব্যাকরণ পরীক্ষা করা।  ভাল অংশ হল যে টুলটির সমস্ত পরিষেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।  তাদের পরিষেবাগুলি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে একটি পয়সাও দিতে হবে না।  এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে SmallSEOTools-এর গভীর ব্যাকরণ চেকিং ফাংশন গ্রামারলি-এর প্রিমিয়াম সংস্করণ ব্যবহার করে।  অতএব, এটির সাইট থেকে সরাসরি গ্রামারলি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।  হেমিংওয়ে অ্যাপ হেমিংওয়ে অ্যাপ আমার একটি দুর্দান্ত অন্বেষণ।  যখন আমি প্রথম ব্যাকরণ পরীক্ষক টুল ব্যবহার করার গুরুত্ব জানতে পেরেছিলাম, তখন থেকে আমি আরও বেশি করে লেখার সরঞ্জামগুলি অন্বেষণ করতে শুরু করি।  একদিন, আমি হেমিংওয়ে অ্যাপ সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং এটির অনন্য এবং দুর্দান্ত গ্রেডিং বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি আমার মনকে উড়িয়ে দিয়েছে।  টুল সম্পর্কে আরও জানতে এই হেমিংওয়ে অ্যাপ পর্যালোচনা পড়ুন।  সুতরাং, এগুলি হল 10টি প্রুফরিডিং সফ্টওয়্যার এবং আপনি কোনও দ্বিধা ছাড়াই এগুলির যে কোনও একটি ব্যবহার করতে পারেন৷  আমার সুপারিশ!  সমস্ত 10টি সফ্টওয়্যার বিভিন্ন ধরণের লেখার ভুল সংশোধন করার জন্য খুব ভাল এবং সুপরিচিত, তবে আপনি যদি আমার সৎ সুপারিশ চান তবে আমি দুটি টুলের নাম দেব যা হল গ্রামারলি এবং প্রোরাইটিংএড।  এর কারণ হল আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের উভয়কেই অন্য অনেক টুলের মধ্যে সেরা হিসেবে অন্বেষণ করেছি।  আগে আমি ProWritingAid ব্যবহার করি এবং এখন আমি আমার লেখাকে ত্রুটিহীন করতে গ্রামারলি ব্যবহার করি।

১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনা উচিত?

  আপনি যদি  ১০ হাজার টাকার মধ্যে কোন জুতা কিনতে চান, তাহলে আপনার জন্য কিছু পরামর্শ দিতে পারি। প্রথমে, আপনার জুতা কেনার উদ্দেশ্য কি তা বেছে ন...